ক্রিকেট
প্রস্তুতিই এখানে মূখ্য ব্যাপার। ম্যাচে খুব বেশি সিরিয়াস থাকেন না ক্রিকেটাররাও। কিন্তু প্রস্তুতির কথাও যদি আসে, বাংলাদেশের জন্য
গত আইপিএলেই দলের শেষ ম্যাচে গার্ড অব অনার পেয়েছিলেন দীনেশ কার্তিক। বিদায়ের সুর বাজতে শুরু করেছিল সেদিন থেকেই। অবশেষ
শুরুতে সাঞ্জু স্যামসনকে ফেরানো গিয়েছিল অল্পতেই। এরপর ফেরেন রোহিত শর্মাও। কিন্তু আরেকপ্রান্তে ঝড় তুলেছেন ঋষভ পন্থ। সেই ইনিংসে ভর
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নিজেদের শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে ভারতের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে আগে ফিল্ডিংয়ে নামছে
রাত পোহালেই বিশ্বকাপ! প্রথমবারের মতো ২০ দলকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে টি-টোয়েন্টির সর্বোচ্চ আসর। ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি
পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান একদিনও ধরে রাখতে পারলো না রূপালী ব্যাংক ক্রীড়া পরিষদ। আগের দিন বিকেএসপিকে হারিয়ে শীর্ষে উঠেছিল তারা।
বাবার মৃত্যুর শোক এখনও কাটাতে পারেননি ক্রিস ওকস। কাউন্টির এই মৌসুমে এখনও মাঠে নামেননি তিনি। ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনাও তেমন নেই।
তার হাত ধরেই বাংলাদেশ পেয়েছিল ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এবার সেই নাভিদ নেওয়াজকেই ফিরিয়ে এনেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। তার
প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের রং ছড়িয়ে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ এই দেশটি এবার ক্যারিবীয়
টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তান বেশ শক্তিশালী দল। তবে দলটির ব্যাটারদের স্ট্রাইক রেট নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশেষ করে দলের মূল দুই
নারী প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রূপালী ব্যাংক ক্রীড়া পরিষদ। এবারও তারা আছে ওই পথেই। শুক্রবার বাংলাদেশ ক্রীড়া
১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি জিতে প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের মঞ্চে পা রাখার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। সেই আসরেই পূর্ব-মধ্য আফ্রিকার হয়ে অভিষেক হয়
কয়েক মাস আগেও ছিল না কিছুই। কিন্তু এখন একদম পুরো ক্রিকেট মাঠ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাঠের খোঁজ রাখছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতিটা বেশ ভালোভাবেই সারল ইংল্যান্ড। চার ম্যাচ সিরিজের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে
মাত্র দুজন ক্রিকেটারেরই আছে এমন কীর্তি- সবগুলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই খেলেছেন তারা। ভারতের রোহিত শর্মা আর বাংলাদেশের সাকিব আল
জাতীয় দলের ব্যস্ততা এখন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ঘিরে। এর বাইরে চলছে বিসিবির দুটি প্রোগ্রাম। হাই পারফরম্যান্স ইউনিট ছাড়াও অনুশীলন
ক্যারিয়ারের শুরুতেই বড় একটা সাফল্য ধরা দিয়েছিল তানজিম হাসান সাকিবের। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। বড়দের
এখনও কেউই পেরোয়নি স্কুলের গণ্ডি। চেহারায় তাদের সারল্যের ছাপ, বয়স আঠারো না পেরোনোর অসীম আনন্দ। প্রায় সবার মুখেই হাসির ঝিলিক।
ঘরোয়া মৌসুম এখন শেষ। বিসিবির হাই পারফরম্যান্স ও বাংলাদেশ টাইগার্সের হয়ে জাতীয় দলের আশেপাশে থাকা ক্রিকেটাররা অনুশীলন করছেন। এসব
পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে তার থাকার কথা ছিল কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু অনেকে খুঁজেও শিফাত শাহরিয়ার সামিকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। কোথায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন