নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে সবারই খুব ভালো লাগে। খোলা আকাশটা কেমন করে যেন মন ভালো করে দেয়। আচ্ছা, এই যে আমরা নীল আকাশ দেখি, নীল আকাশের

পৃথিবীর তিন ভাগ জল আর এক ভাগ স্থল। খাল-বিল, পুকুর, হ্রদ- সব জায়গায়ই থাকে পানি। কিন্তু এসব জায়গার পানি সাধারণত লবণাক্ত হয় না। সমুদ্রের

মাগো আমার ভাল্লাগে না ইশকুলেতে যেতেঅঙ্ক স্যার ও বাংলা আপা থাকেন ভীষণ তেঁতে।ইতিহাসটা শুরু হলে পায় যে গভীর ঘুমভূগোলে মন হয়ে যায় ওই

অনেক অনেক বছর আগের কথা। শুরুতে পৃথিবীতে রাত বলে কিছু ছিল না। গোটা পৃথিবী জুড়ে কেবল আলো আর আলো। সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত ও

ইচ্ছে আমার পাখির মতসজনে ডালে উঠিযেথায় যখন ইচ্ছে হবেডানা মেলে ছুটি।কিচির মিচির গানের সুরেভরিয়ে তুলি বনপ্রকৃতির এই লীলার সাথেথাকি

আমি বললাম, ‘বলো তো, টু বি এ গুড হিউম্যান বিং অর্থ কি?’ নীল বললো, ‘ইট’স ইজিয়েস্ট। ভালো মানুষ হও।’‘বাহ! তুমি তো দেখছি ভালোই

ইচ্ছে করে ঘুড়ির সাথেমেলি রঙিন পাখনা,অনেক দূরে যাই হারিয়েযে যত দূর থাকনা!আকাশ জুড়ে মেঘের ভেলাসাদা রঙের ঢেউ,হাওয়ায় ভেসে ভেলায় চড়েদেখব

আমাদের জাতীয় পতাকা আমাদের গৌরব। লাল-সবুজ এই পতাকা আমাদের সবুজ শ্যামল প্রকৃতি ও মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের প্রতীক। বাংলাদেশের পতাকার

রুপুর মন খারাপ। চুপচাপ বসে আছে সে। থমথমে ভাব। এলোমেলো চুল, উসকোখুশকো চেহারা। সে আজ একটা আকাশের মতো একা। একটা সূর্যের মতো একা। বড় একা

গোয়েন্দা গল্পে গোপন চিঠির কথা থাকে। বাস্তবে যদি তোমারও কখনো কাউকে গোপন চিঠি পাঠাতে ইচ্ছে হয় বা চমকে দিতে ইচ্ছে হয়, তাহলে কাজটা

পঁচিশ মার্চএকাত্তরের পঁচিশ মার্চের রাতেসবাই তখন ঘুমিয়ে ছিলাম খাটেবুলেট-বোমার শব্দ শুনে হঠাৎলাফিয়ে উঠে দেখি খুলে কপাটরাস্তা-ঘাটে

বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনে ছিল যারাস্মরণীয় বরণীয়বীর সৈনিক তারা।বাংলাদেশের মানুষভুলব না তাদেরএকাত্তরের মুক্তিযুদ্ধেজীবন গেল

ভাই গেছে যুদ্ধে আমারমাস যে হলো পার,খেতে বসে বিষম খাননিদ আসে না মা’র।থেমে থেমে গোলা পড়েফোটে যেন খৈ,থেকে থেকে বিলাপ মায়ের খোকন গেলি

ঢাকা: পোষা পাখি বলতে গেলে পরিবারেরই এক সদস্য। তার যত্ন, খাওয়া, ঘুম ও থাকার জায়গা পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মতোই পরিমার্জিত।পাখি

ষোল কোটি বাংলাদেশিরকাটছে সময় টেনশনেবাংলাদেশ-ভারত ম্যাচেরদেখবে খেলা কোন ক্ষণে। কেমন খেলবে দামাল ছেলেকরছে সবে কল্পনা বাংলাদেশের

পানির নিচ দিয়ে কি গাড়ি চলতে পারে? এমন প্রশ্ন করলে তোমার উত্তরটা নিশ্চয়ই ‘না’ হবে। কিন্তু তোমার উত্তরটা ভুল। পানির নিচ দিয়ে আসলেই

মুজিব মানে ৭ই মার্চের গর্জে ওঠা বাঘ।মুজিব মানে একাত্তরের যুদ্ধে যাবার ডাক।মুজিব মানে গ্রাম বাংলারকৃষ্ণাণ মায়ের হাসিমুজিব মানে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর                        বিশ্বজয়ী নামযে অবদান রেখে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরবিশ্বজয়ী নামযে অবদান রেখে গেছেনঅফুরন্ত দাম।এনে দিলেন লাল সবুজেরপতাকাটা বেশসবুজ শ্যামল আমার প্রিয়স্বাধীন

বদ্যিনাথের খুড়ো-ভোলার সেই বুড়োএক বসাতেই খায়পাঁচটা মাছের মুড়ো।আরো গেলে গোটা কাঁঠালহাফ তো নয়, পুরো,ফোকলা দাঁতে বিচিগুলোচিবিয়ে করে