ইচ্ছেঘুড়ি
ব্রিজ বা সেতু বলতে আমরা কি বুঝি? যার উপর দিয়ে গাড়ি, ট্রাক, ট্রেন বা অন্য কোনো স্থলযান চলাচল করে একটি নদী পার হয়। তাই তো? আবার ব্রিজ বা
ফেলছে খুকি চোখের জল,চাই তার অনেক ফল।কলা, পেঁপে, আপেল;আরো চাই কদবেল। আম-জাম-কাঁঠাল,একখানা মিষ্টি তাল।আনারস, বেদানা,আঙুর ছাড়া হবে
তোমাদের মতো আমি এক ছোট্ট বন্ধুকে চিনি। তার নাম রাজু। সে কি করেছে জানো?‘রাজু তার খেলনাপাতিগুলো গাছের মগডালে জড়ো করে সংসার পেতে
আমার একটা ঘুড়ি ছিললাল সবুজে মাখামনের সুখে উড়িয়ে দিতামলেজটা আঁকা-বাঁকা।বই খাতাসব শিকায় তুলেলাটাই সুতা হাতেছুটে যেতাম
বারবি ডল চেনে না কিংবা পছন্দ করেনা এমন শিশু খুঁজে পাওয়া সত্যি কঠিন। পুতুলপ্রেমী শিশুরা জীবনে একবার হলেও পেতে চায় বারবি। সারা বিশ্বে
পাখিটির নাম দুধরাজ। নামের মতোই রূপ তার। গায়ের রং শুধু সাদা আর কালো। আর এই সাদামাটা রঙেই প্রকৃতি তাকে দিয়েছে অপরিসীম সৌন্দর্য। তাই
টুপ টুপে বৃষ্টি পড়ে,শ্রাবণ মেঘের দিনেতালে তাল মিলিয়ে ভিজিগান গাই মিনমিনে।বৃষ্টি যখন যায় থেমেরংধনু ওঠে দেখতে লাগে সুন্দররং মাখি
পাতার ফাঁকে টুনটুনিটাতখন থেকে গুনগুনিয়ে,নেচে নেচে খুশি মনেযাচ্ছে আমায় গান শুনিয়ে।শালিক, টিয়ে, কোকিল, ফিঙেমিষ্টি সে সুর শুনেগান
ডিম থেকে মুরগী, না মুরগী থেকে ডিম এ নিয়ে পৃথিবীতে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। যেমন পৃথিবীর জন্ম নিয়ে শেষ নেই নানা রহস্যের। ডিমের খোলস
নাটোর: ‘শিশু আনন্দ মেলা ও শিশু নাট্য প্রতিযোগিতা ২০১৩’ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী নাটোরে দু’দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির
আষাঢ়েও সূর্যেরএমনই ক্ষরণবোঝা যায় দেখেগরমের ধরন।ঘেমে ভিজে একসার গেঞ্জি জামা বুটসারাগায়ে ঘামাছিকরে কুট কুট।আকাশে মেঘ নেইবৃষ্টির
(বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে)কাল্পনিক একটি সময়| বড় বড় যুদ্ধের কারণে বেশিরভাগ দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। পৃথিবী ছোট ছোট খণ্ডে বিভক্ত।
ইচ্ছে করে রোদ দুপুরেপুকুর মাঝে পড়তেমাছের মতো পানির ভেতরহাত মেলিয়ে ঘুরতে।কাটতে সাঁতার নদীর জলেখেলতে জলের খেলাইচ্ছে করে পানির
অপু আর দূর্গা। ওরা দুই ভাই-বোন। মা আর বাবার সাথে থাকে নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের ছোট্ট এক বাড়িতে। ওরা তেমন স্বচ্ছল পরিবারের ছেলেমেয়ে নয়।
নীলফামারী: নীলফামারীতে শুরু হয়েছে দু’দিনব্যাপী শিশু আনন্দ মেলা। বুধবার দুপুরে শিশু একাডেমি চত্বরে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন
এখন বর্ষাকাল। প্রায় প্রতিদিনই কমবেশি বৃষ্টি হয়। আমরা বলি, আজ অনেক বৃষ্টি হয়েছে। পথ-ঘাট, পুকুর-নালা, খাল-বিল ডুবে গেছে। আবার এটাও বলি,
গাঁয়ের মেয়েতারা দুই বান্ধবী। রোজ যায় কলসি কাঁখে জল আনতে। যাওয়া আসার পথে কতো গল্প, কতো কথা। প্রজাপতি আর উড়ে যাওয়া পাখিটার সাথে সই
আজ একুশে জুনজন্মদিনের শুভেচ্ছা নিননির্মলেন্দু গুণ।যাঁর কবিতায় রাজাকাররাযায় হয়ে যায় খুনতিনিই হলেন কাব্য নায়কনির্মলেন্দু
জলে থই থই বৃষ্টি ঝরে পুকুর নদী খাল বিল ভরে।বৃষ্টি ঝরে দিন রাত ধরে ঝরঝরথামে বৃষ্টি ক্ষণে ঝরে পরপর।কদম গাছ সাজে রাঙা ফুলেডাকে
(বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে)কাল্পনিক একটি সময়| বড় বড় যুদ্ধের কারণে বেশিরভাগ দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। পৃথিবী ছোট ছোট খণ্ডে বিভক্ত।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন