আগামী ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও এখনো আনুষ্ঠানিক তফসিল ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে কাউন্সিলর মনোনয়ন ও নির্বাচনী ফরম জমা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
অ্যাডহক কমিটি থেকে মনোনয়ন না পাওয়া কয়েক জেলা ক্রীড়া সংস্থার আবেদন বাতিল করেছেন নির্বাচন কমিশনার আমিনুল ইসলাম বুলবুল। একই সঙ্গে প্রধান নির্বাহীর পরিবর্তে নিজে স্বাক্ষর দিয়ে নতুন করে কাউন্সিলর পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিসিবি সভাপতি। এই সিদ্ধান্ত ঘিরে গত দুই দিন ধরে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
বিসিবি নির্বাচনে সরকারি হস্তক্ষেপ ও সভাপতির ক্ষমতা প্রয়োগের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও।
সংবাদ সম্মেলনে তামিম বলেন, “বুলবুল ভাই বলেছিলেন, নির্বাচন কেমন হয় তার ধারণা নেই। কিন্তু আপনারা তো চিঠি দেখেছেন। তিনি সাইন করে বলেছেন আগের কাউন্সিলরদের বাদ দেওয়া হবে, শুধু অ্যাডহক কমিটি থেকে নেওয়া হবে। সংবিধান অনুযায়ী কমিটি গঠনের পর তিনি কোথাও সাইন করতে পারেন না। তিনি কোন ক্ষমতাবলে এটা করলেন?”
নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে তামিম আরও যোগ করেন, “আমি শুধু স্বচ্ছ নির্বাচন চাই। ফলাফল যাই হোক তাতে আমার আপত্তি নেই। আমি জিতি বা হারি, সেটা পরে দেখা যাবে। ”
অবসর প্রসঙ্গেও মত দেন তামিম। তিনি বলেন, “আমার অফিসিয়ালি অবসর নেওয়ার দরকার নেই। যদি নির্বাচিত হই, তাহলে আর খেলব না। তবে চ্যারিটি ম্যাচ হলে সেটা আলাদা ব্যাপার। ”
আরইউ