ঢাকা: পুরো ইনিংসে বোলিং, ফিল্ডিং দু’ক্ষেত্রেই নৈপুণ্য দেখিয়েছেন আফগান খেলোয়াড়রা। তবে শেষ দিকে টেল এন্ডারদের ব্যাটিং নৈপুণ্যে স্বস্তির স্কোর দাঁড় করাতে সক্ষম হয় স্কটিশরা।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে ব্যাক ওয়ার্ডে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ম্যাকলউড। তবে দলীয় স্কোর সচল রেখেছিলেন ওপেনিংয়ে নামা আরেক স্কটিশ ব্যাটসম্যান কোয়েটজার।
ম্যাকলউডের স্থলে তৃতীয় স্থানে ব্যাট করতে নামা গার্ডিনার এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফিরলে, দু’বল পরেই তার পথ ধরেন কোয়েটজার।
তবে মমসেন (২৩) ও মাচানের (৩১) চর্তুথ উইকেট জুটির ৫৩ রান কিছুট প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় স্কোর একশ না পেরুতেই সাজঘরে ফেরেন তারা। আর তাতে দলীয় স্কোর একশ না পেরুতেই স্কটিশদের পাঁচ ব্যাটসম্যান আউট হন।
ষষ্ঠ স্থানে নামা ব্যারিংটন ও সপ্তম স্থানে নামা ক্রস দলীয় স্কোর যখন এগিয়ে নিচ্ছিলেন তখন উইকেটরক্ষ আফসার জাজাইয়ের অসাধারণ ক্যাচ সাজঘরে ফেরেন ক্রস। ১৫ রানে আউট হওয়ার আগে তিনি একটি বাউন্ডারি হাঁকান।
অষ্টম স্থানে নামে ডেভি একরানে সাজেঘরে ফিরলে একাই লড়েন ব্যারিংটন। এরপর দলীয় ১৪৪ রানে ব্যারিংটন সাজঘরে ফিরলে দলের হাল ধরেন দুই টেল এন্ডার হক ও ইভান্স। মূলত এ দুই টেল এন্ডারের ৬২ রানের জুটিই স্কটিশদের ইনিংসের সর্বোচ্চ জুটি।
স্কটিশদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন টেল এন্ডার হক ও তৃতীয় স্থানে নামা মাচান। এছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন আরেক টেল এন্ডার ইভান্স।
আফগানিস্তানের পক্ষে সর্বোচ্চ চারটি উইকেট নিয়েছেন শাপুর জাদরান। এছাড়া তিনটি উইকেট নিয়েছেন দৌলত জাদরান।
** দলীয় সংগ্রহ বাড়ানোর চেষ্টা স্কটিশ টেল এন্ডারদের
** কিপারের নৈপুণ্যে আফগানদের ষষ্ঠ আঘাত
** একশ না পেরুতেই সাজঘরে পাঁচ স্কটিশ ব্যাটসম্যান
** ব্যাটিং বিপর্যয়ে স্কটল্যান্ড
** শুরুতেই স্কটিশ শিবিরে আফগানদের আঘাত
** ব্যাটিংয়ে দুই স্কটিশ ওপেনার
** টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত আফগানিস্তানের
বাংলাদেশ সময়: ০৭৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০১৫