এই বিশ্বকাপ দিয়ে মালইফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছেন টাইগার অধিনায়ক মাশরাফি। ২০১৫ বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি।
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়া অধিনায়ক হাবিবুল বাসার সুমন। ১০টি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন তিনি। সেই দিক দিয়ে ৫ ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়া মাশরফি এই বিশ্বকাপে তাকেও ছাড়িয়ে যাবেন।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার রয়েছেন তিন জন। তাদের মধ্যে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান একজন। চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলবেন তিনি। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান ও উইকেটের মালিকও তিনি। ২১ ম্যাচে ৫৪০ রানের সঙ্গে আছে ২৩ উইকেটে।
মুশফিকুর রহিমও এবারে চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলবেন। বাংলাদেশের ব্যাটিং স্তম্ভ বলা হয় মুশফিককে। সাকিবের সমান ২১ ম্যাচ খেলে রান করেন ৫১০। তাই তার অভিজ্ঞতার ঝুলিও বেশ ভারি।
চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলাদের কাতারে আছেন ওপেনার তামিম ইকবালও। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এই ড্যাশিং ওপেনার। তিনিও মোট ২১টি বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলে ৪৮৩ রান করেছেন।
বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতায় একটু পিছিয়ে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলবেন তিনি। রানের দিক দিয়েও পিছিয়ে তিনি। তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ। ২০১৫ বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পরপর দুই ম্যাচে সেঞ্চুরির কৃতিত্ব রয়েছে তার। ব্যার্টিং গড়টাও চোখে পরার মতো। ১০ ম্যাচে ৫৬.৭১ গড়ে ৩৯৭ রান করেছেন মাহমুদুল্লাহ।
অভিজ্ঞতার আলোকে এটাই বাংলাদেশের সেরা বিশ্বকাপ দল। গত বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা টাইগাররা এবার কতটুকু সাফল্য বয়ে নিয়ে আসবে তা সময়ই বলে দেবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘন্টা, এপ্রিল ১৭, ২০১৯
আরএআর/এমকেএম