অবশ্য এর আগে থেকেই ইউনিসেফ’র শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন ৩৫ বছর বয়সী কেটি।
সম্প্রতি প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শিশু পাচারের বিরুদ্ধে প্রচারের শুভেচ্ছা দূত নির্বাচিত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত এই পপ গায়িকা। তার কথায়, ‘শিশু পাচার রুখতে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের নতুন কর্মপরিকল্পনার কথা জানতে পেরে আমি মুগ্ধ। আর সেই সঙ্গে এমন এক অভিনব উদ্যোগের অংশীদার হওয়ার সুযোগ পেয়ে অভিভূতও বটে! শিশু পাচারের মতো জঘণ্য অপরাধ রুখতে পারার সুযোগ পাওয়ায় নিজেকে ভাগ্যবান বলেও মনে করছি। ’
লন্ডনের ব্যাংকোয়েটিং হাউজে ট্রাস্টের বার্ষিক রাজকীয় নৈশভোজে আনুষ্ঠানিকভাবে পেরির নিয়োগের কথা ঘোষণা করা হব। সেসঙ্গে পাচারবিরোধী ও শিশুশ্রম প্রতিরোধ করতে পেরির পদক্ষেপ কী হবে, সেসমস্ত পরিকল্পনাগুলিও জানানো হবে। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ব্রিটিশ মন্ত্রীরা ও সমাজসেবীরা।
প্রসঙ্গত, গত নভেম্বর মাসে ভারতে মিউজিক কনসার্টে পারফর্ম করতে এসে ট্রাস্টের উপদেষ্টাদের সঙ্গে মুম্বাইয়ে দেখা করেছিলেন কেটি পেরি। তখনই তিনি বলেছিলেন, ‘আমি এদের সমস্ত পরিকল্পনার কথা শুনে অত্যন্ত অভিভূত। যেভাবে এরা তহবিলে টাকা সংগ্রহ করেন তাতে আমি নিশ্চিত যে চাইল্ড ট্র্যাফিকিংয়ের খরচ অর্ধেক হয়ে যাবে। এই কারণে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্ট চিলড্রেনস প্রোটেকশন ফান্ডের দূত নির্বাচিত হওয়ার জন্য সম্মানিত বোধ করছি। এই সংস্থার হয়েই চেষ্টা করব শিশু পাচার রোধ করার সমাধান খুঁজে বের করতে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২০
এমকেআর