ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেক রকম।
ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় দেশটির জাতীয় স্টেডিয়াম বা এস্তাডিও নাসিওনালের দর্শক ধারণক্ষমতা ৯৮ হাজার ৯ জন। ১৯৭৪ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয় এটি। নতুন করে সাজানো হয় ২০১৩ সালের মে মাসে।

তৃতীয় স্থান নির্ধারণীসহ অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এখানে। সমুদ্র সমতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় চার হাজার ফুট। আবহাওয়া মূলত শুষ্ক ও উষ্ণ প্রকৃতির। জুন ও জুলাই এখানকার বিবেচনায় বছরের শুষ্কতম মাস। বেশিরভাগ দিনে তাপমাত্রা থাকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।

সময়ের কাঁটা থাকে গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে তিন ঘণ্টা পিছিয়ে। রিও থেকে এর দূরত্ব ৭২৪ মাইল। খুব একটা সহজ হয়নি এর নির্মাণকাজ। নির্দিষ্ট বাজেট ছাড়িয়ে গেছে অনেক আগেই। বিশ্বকাপের জন্য নির্ধারিত ১২টি স্টেডিয়ামের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল (প্রায় চারশ মিলিয়ন পাউন্ড)।

২০১০ সালের আগস্টে শুরু হয় এর নির্মাণকাজ। গত বছর কনফেডারেশন কাপের মাত্র কিছুদিন আগে শেষ হয় কাজ। মাঠ পুরোপুরি তৈরি হতে লেগে যায় ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১০ ঘণ্টা, জুলাই ০৮, ২০১৪