শিম্পাঞ্জি একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ ও ভাববিনিময় করতে একপ্রকার শারীরিক অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে থাকে। দীর্ঘদিন তা মানুষের কাছে রহস্য ছিল।
তবে সম্প্রতি গবেষকরা দাবি করছেন, তারা শিম্পাঞ্জির ইশারা-ইঙ্গিত ভাষান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন।
গবেষকরা জানান, বন্য শিম্পাঞ্জি একে অপরের সঙ্গে ১৯ ধরনের বিশেষ সংকেতের মাধ্যমে ভাববিনিময় করে থাকে।
দীর্ঘদিন বিজ্ঞানীরা উগান্ডায় বিভিন্ন জাতের শিম্পাঞ্জির চলাফেলা পর্যবেক্ষণ ও ভিডিও ধারণ করে এটি বের করেন।
কারেন্ট বায়োলজি নামে একটি জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণা কর্মের প্রধান ডা. ক্যাথরিন হবেইটার বলেন, শিম্পাঞ্জির ভাষা মানুষের ভাষার মধ্যে অনেকটা মিল আছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৪