সম্প্রতি ওই অফিসে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার সমবায় কর্মকর্তা কার্যালয়ে খাতাপত্রে একজন কর্মকর্তা, সহকারী পরির্দশক পদে দুইজন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে একজন এবং অফিস সহায়ক পদে একজন কর্মরত রয়েছেন। এসময় অফিসে কাজ করছিলেন সহকারী পরিদর্শক আবু সালেহ মো. ওমর ফারুক।
জানা যায়, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা হারুনুর রশিদ ঠিকমতো অফিস করেন না। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে উপজেলা পরিষদ বিদ্যা নিকেতন কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। ওই স্কুল থেকে প্রতিমাসে তিনি পাঁচ হাজার টাকা করে বেতনও নিচ্ছেন।
এদিকে, অফিস সহায়ক খন্দকার নাদিম রহমান গত বছরের নভেম্বর মাসের শুরু থেকে চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অফিসে আসেন না। তার প্রমাণও পাওয়া গেছে হাজিরা খাতায়।
এ বিষয়ে উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা হারুনুর রশিদ বাংলানিউজকে জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নির্দেশে তিনি কিন্ডার গার্টেনের দায়িত্ব পালন করছেন।
এ বিষয়ে জেলা সমবায় কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী আবুল এহসান বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অভিযোগের সত্যতা পেলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৭
এনটি/এসআই