ইচ্ছেঘুড়ি
মোটাতাজা শরীর। খোলা গা। থলথলে মাংস। এক পা হাঁটলেই নড়ে ওঠে তাদের বুকের মাংস, ফুলে ফেঁপে ঢোল হওয়া ভুঁড়ি। তাদের সমস্ত শরীরটাই থলথলে
আলেকসাঁন্দ্র দ্যুমা ছিলেন ফ্রান্সের বিখ্যাত একজন ঔপন্যাসিক। তাঁর অধিকাংশ বই ফরাসি দেশের ইতিহাস নিয়ে লেখা। তার বইগুলো পড়লে জানা
টম প্রাণপণে ছুটছে জেরির পেছনে। যেভাবেই হোক জেরিকে তার ধরা চাই। অবশেষে জেরি পড়লো ধরা। টমের সে কি খুশির ভাব। খুশিতে সে দাঁড়িয়ে গেল এক
ছোটোবেলায় পুতুল খেলেনি এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। পুতুলের বিয়ে দেওয়া, খাওয়ানো, বেড়াতে নিয়ে যাওয়া, খুনসুঁটি করা, মনের কথা খুলে বলা,
মানুষ বা অধিকাংশ স্তন্যপায়ী প্রাণীর কান রয়েছে মাথার দুপাশে। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য, সাপের কোনো দৃশ্যমান কান নেই। মানুষের কানের
শিউলি ঝরা শীতের সকালমিষ্টি রোদের ওমনতুন দিনের নতুন বছরতোমায় স্বাগতম। ফুল-পাখিদের আনন্দ আরস্নিগ্ধ জাগরণেএই পৃথিবী ধন্য হলতোমার
‘আমরা চলিব পশ্চাতে ফেলি/পচা অতীত/গিরিগুহা ছাড়ি খোলা প্রান্তরে/গাহিব গীত/সৃজিব নতুন ভবিষ্যৎ।’ কাজী নজরুল ইসলামের কথার মতো আমাদের
বছর ঘুরে আবার আমাদের দ্বারপ্রান্তে নতুন বছর। ইচ্ছেঘুড়ির সব বন্ধুদের জানাই ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা। বন্ধুরা, তোমরা জানো
চিরায়ত শিশু সাহিত্যগুলো আমরা তুলে ধরতে চাই ইচ্ছেঘুড়ির পাঠকদের জন্য। তারই অংশ হিসেবে আজ দেওয়া হলো বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ শিশু
ঘাম মানুষের শরীরের একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বিভিন্ন কাজ করলে আমরা ঘামি। ছোটাছুটি, হাঁটাহাঁটি করলে আমরা ঘেমে যাই বেশি। শরীর দিয়ে টপ
একটা রাস্তার ধারে একটা ফুলের গাছ ছিলো। গাছের অনেক কষ্ট। তার মনে হয়, তার যদি মানুষের মতো পা থাকতো তাহলে সেও এই রাস্তা ধরে অনেক দূরে
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। যার নামের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে রহস্য। যে রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে বছরের পর বছর তৈরি হয়েছে নতুন রহস্যের। কিন্তু
মিষ্টি রোদের দৃষ্টিটা যেপড়ল সবার গায়এমনিভাবে শীতের সকালহৃদয় ছুঁয়ে যায়।আধো আধো কুয়াশাতেসরষে ফুলের মেলাশিশির মাখা লজ্জাবতীহাসে
ছাতা ব্যবহার করলে আমাদের গায়ে রোদ লাগে না। গায়ে পড়ে না বৃষ্টির পানি। ছাতার উপরের কাপড় আমাদের রোদ বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচায়। কিন্তু
বন্ধুরা, তোমরা কি অ্যাংগ্রি বার্ডস গেমটির নাম শুনেছো? যারা গেম খেলতে ভালোবাসো তারা নিশ্চয় এর মধ্যে খেলে ফেলেছো। আর যারা খেলোনি, তারা
ছোটমণির ছোট্ট কথাছোট্ট তার মনছোটমণির ছোট্ট হাসিছোট্ট তার পণ।ছোটমণির ছোট্ট চোখেছোট্ট তারা জ্বলেছোটমণির ছোট্ট হাতেছোট্ট আদর
খ্রিস্টানদের সবচেয়ে বড়ো ধর্মীয় উৎসব ক্রিসমাস ডে বা শুভ বড়দিন। সারাবিশ্বের মতো আমাদের দেশেও প্রতিবছর ২৫ ডিসেম্বর এ উৎসব উদযাপিত
কার্টুন দেখতে কে না ভালোবাসে। বাচ্চাদের দোহাই দিয়ে কম যায় না বড়রাও। একটা সময় পর্যন্ত শিশু-কিশোরদের কার্টুন ছাড়া চলে না একদিনও।
আজ শামাইলা’র জন্মদিনে উড়ছে বেলুন ফুল,দাওয়াত খেতে ভূত এসেছে? ভূত আসেনি ভুল।টাক ঢুমা টুম টম এন্ড জেরি, বিড়াল বাজায় ঢোল।তাই না দেখে
টুশি কিছুতেই রাফিনকে খেলতে নেবে না। টুশির সঙ্গে বিড়াল ছানার মা পুশিটাও। টুশি বলে, না মা ওকে খেলতে নিও না। কারণ ওর দাঁত নেই। দাঁত না
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন