খেলা
ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের দায়ে গ্রেপ্তার দক্ষিণ আফ্রিকার ৩ ক্রিকেটার
আজিজুলের সেঞ্চুরি, জয় দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বাংলাদেশের চেয়ে ১ রেটিং পয়েন্ট পিছিয়ে লঙ্কানরা। অষ্টম স্থানধারী পাকিস্তানের সংগ্রহ ৯০। চলমান চ্যাম্পিয়নস ট্রফির গ্রুপপর্বের শেষ
আফ্রিদি-ম্যাকগ্রার পাশে নাম লিখিয়েছেন রশিদ। ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে এটি চতুর্থ সেরা বোলিং ফিগার (১৮/৭)। এর চেয়ে কম রান দিয়ে শহীদ
মারে-ওয়ারিঙ্কার দুর্দান্ত লড়াই উপভোগ করেন দর্শকরা। প্রথম সেটই গড়ায় টাইব্রেকারে। ৭-৬ (৮-৬) গেমের জয়ে লিড নেন ব্রিটিশ আইকন। দ্বিতীয়
প্রথমার্ধের ৪ মিনিট আগে পর্তুগালকে লিড এনে দেন ফর্মের তুঙ্গে থাকা রোনালদো। ৬৩ মিনিটে আবারো সতীর্থদের উদযাপনের মধ্যমণি বনে যান
কখনও কখনও সুযোগ থাকলেও স্বল্প রানে টপ অর্ডারের বিদায়ে সৃষ্ট চাপে তাড়াহুড়া করতে গিয়ে আউটের ফাঁদে পড়ে ফিরতে হয় প্যাভিলিয়নে। অবশেষে
শিহরণ জাগানিয়া এক বোলিং স্পেলে লণ্ডভণ্ড করে দেন কিউইদের স্বপ্ন-সাধ। নিজের ছেলের এমন পারফরমেন্সে মুখে হাসি ফুটেছে মা হোসনে আরা
আমার চোখে অন্য কিছু চোখে পড়লো রিয়াদ-সাকিবের ব্যাটিংয়ে। এতো এতো বছরের ক্রিকেট দেখার অভিজ্ঞতায় কেন জানি মনে হলো ওদের ব্যাটে প্রচণ্ড
‘সত্যি কথা বলতে ওই সময় (৩৩/৪ উইকেট) আমার পক্ষে এটা ভাবা কঠিন ছিল যে ওরাই দলকে জিতিয়ে দেবে। কিন্তু ওরা যখন ২শ করে ফেললো তখন আমি বিশ্বাস
এদিন সাকিব তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের সপ্তম ও রিয়াদ তুলে নিয়েছেন তৃতীয় সেঞ্চুরি। অবশ্য শেষ পর্যন্ত ব্যাটে থাকতে পারেননি সাকিব। ১১৪
এর আগে যে কোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রান ছিলো ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তামিম-মুশফিকের ১৭৮। শুক্রবার (৯ জুন) কার্ডিফে দুর্দান্ত
ওয়ানডেতে টাইগার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান মাহদুল্লাহ সব শেষ সেঞ্চুরি করেছিলেন ২০১৫ বিশ্বকাপে অ্যাডিলেডে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। এর
ওয়ানডে ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের সব শেষ সেঞ্চুরিটি এসেছিল ২০১৪ সালের ২১ নভেম্বর। চট্টগামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সফরকারী
ক্যারিয়ারের সপ্তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি উদযাপন করেন সাকিব। মাহমুদউল্লাহর তৃতীয়। মহাকাব্যিক ইনিংসের পর জয় থেকে ৯ রান দূরে থাকতে আউট হন
৩৩ রানে চার উইকেট হারানোর পর চাপ সামলে দায়িত্বশীল ব্যাটিং উপহার দেন সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ। নাম লেখান রেকর্ডবুকে। বাংলাদেশের ওয়ানডে
বাংলাদেশের হয়ে পঞ্চম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের কীর্তিতে নাম লেখালেন সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ। আগের রেকর্ডটিতেও ছিলেন সাকিব। ২০১৪
দলীয় ৩৩ রানে চার উইকেট হারানোর পর সাকিব-মাহমুদউল্লার অভাবনীয় রেকর্ড ২২৪ রানের জুটিতে ভর করে নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২৬৬ রানের টার্গেট
চাপের মুখে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ দু’জনই অর্ধশতক পূরণ করেছেন। এটি সাকিবের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের
এ রিপোর্ট লেখা অবধি দলীয় সংগ্রহ ২৩ ওভার শেষে চার উইকেটে ১০৩। সাকিব ৩৯ ও মাহমুদউল্লাহ ৩৩ রানে ব্যাট করছেন। সবশেষ দলীয় ৩৩ রানের মাথায়
এ রিপোর্ট লেখা অবধি দলীয় সংগ্রহ ২০ ওভার শেষে চার উইকেটে ৮৫। সাকিব আল হাসান ৩০ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ২৪ রানে ব্যাট করছেন। সবশেষ
এ রিপোর্ট লেখা অবধি দলীয় সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে চার উইকেটে ৩৫। সাকিব আল হাসান ৩ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ২ রানে ব্যাট করছেন। ১২ রান তুলতেই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন