দুর্ঘটনায় কারণে বারবার আন্তর্জাতিক মিডিয়ার শিরোনাম হচ্ছে বাংলাদেশ। এবারও দুর্ঘটনাস্থল সেই মুন্সিগঞ্জ।
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে কর্মব্যস্ত ঢাকায় ফেরার পথে সোমবার পদ্মানদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়ায় খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। যেমন:
বিবিসি অনলাইন ক্রন্দনরত স্বজন হারানো এক মায়ের ছবি দিয়ে লিখেছে, বাংলাদেশে দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে ফেরি ডুবি, দুটি মৃতদেহ উদ্ধার।
ব্রিটেনের দ্য ইনডিপেনডেন্টের শিরোনাম, বাংলাদেশে ২৫০ যাত্রী নিয়ে ফেরি ডুবির পর উদ্ধারকাজ চলছে। দুর্বল নিরাপত্তাহীনতা ও প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণে বারবার একই ধরনের দুর্ঘটনা বাংলাদেশে ঘটছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।
দ্য টেলিগ্রাফ বলছে, বাংলাদেশে দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চ, উদ্ধার ৪০। বাংলাদেশের পরিচয় বলতে গিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি এশিয়ার অন্যতম একটি গরিব দেশ। ২৩০টি বেশি নদীবেষ্টিত একটি দেশ। এ ধরেনর দুর্ঘটনা এখানে প্রায়শই দেখা যায়।
কয়েকটি লঞ্চডুবির উদাহরণ টেনে ইয়াহু নিউজ বলছে, দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশে লঞ্চডুবি।
অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের কথাটি সামনে এনে বিজনেস ইনসাইডার জানায়, বাংলাদেশে লঞ্চডুবি, নিহত ২।
সিবিএস নিউজের শিরোনাম, শত শত যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশে লঞ্চডুবি। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে লঞ্চডুবির উদাহরণও দেওয়া হয় প্রতিবেদনে।
রয়টার্স বলছে, বাংলাদেশে দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চডুবি।
হাফিংটন পোস্টের শিরোনাম, আড়াই শতাধিক যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশে লঞ্চডুবি।
গ্লোবাল পোস্ট জানায়, বাংলাদেশে প্রায় দুইশ’ যাত্রী নিয়ে লঞ্চডুবি। পুলিশের বরাত দিয়ে তারা ছয়টি মৃতদেহ উদ্ধারের দাবি করছে।
এছাড়া খবর এসেছে হিন্দুস্থান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া, আল-জাজিরা, এনডিটিভি, এবিসি নিউজ, শিনহুয়াসহ বেশ কয়েকটি নামিদামি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৪, ২০১৪