বুধবার (৭ জুন) এ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের ফলে একদিকে যেমন চীনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে অন্যদিকে উত্তর কোরিয়াও বিরক্ত হয়েছে এমনটাই দাবি এ সরকারের।
সাম্প্রতিক নির্বাচনের প্রচারাভিযানের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি মুন জায়ে ইন এই প্রতিরক্ষা সিস্টেম বন্ধের নির্দেশ দিয়ে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত সংসদে নেওয়া হবে বলে জানান।
এর আগে এ ‘ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম’ স্থাপনের ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি পার্ক জিউন হি এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুন নির্বাচিত হওয়ার এক সপ্তাহ আগে সিস্টেমটি আংশিকভাবে চালু করা হয়।
মুন যাতে এ প্রতিরক্ষা সিস্টেম বন্ধ না করতে পারে এ জন্য তারা এক সপ্তাহ আগে কার্যক্রম শুরু করেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে নিজস্ব প্রতিরক্ষা এবং পারমাণবিক সিস্টেমের বিরুদ্ধে এ মার্কিন প্রতিরক্ষা সিস্টেম গুপ্তচর হিসেবে ব্যবহার করা হবে এমন সন্দেহে এর আগে চীন মৌখিকভাবে এর বিরোধীতা করে আসছিল। এরই মধ্যে বুধবার মুন এই সিস্টেম চালুর বিষয়ে এ স্থগিতাদেশ দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫০৬ ঘণ্টা, জুন ০৮, ২০১৭
এসআইজে/এএটি/এমএইউ/