কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম ‘দুইশ’ জনের প্রাণহানির খবর জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, মাটির নিচে প্রথম টানেলটি ধসের ঘটনায় অন্তত একশ’ মানুষ আটকা পড়েন। আরেকটি ধসের ঘটনায় আটকা পড়েন তাদের উদ্ধারে যাওয়া আরো একশ’ জন। যাদের উদ্ধারে ব্যর্থ হয় কর্তৃপক্ষ। আর তাতেই এতো সংখ্যক মানুষের ‘প্রাণহানি’র আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গত ১০ অক্টোবর প্রথম টানেলটি ধসের ঘটনা ঘটে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়নহাপের বরাতে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। ধসে পড়া টানেলটি কিম জং উনের প্রধান পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র। চীন সীমান্ত থেকে এর দূরত্ব ৫০ মাইল।
এদিকে ধসের ঘটনায় পারমাণবিক কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিঃসরণে বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত সেপ্টেম্বরে প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। সে সময় শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে এর আশপাশের এলাকা। তথন থেকেই এর ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যায় বলে সতর্ক করেন বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২২ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৭
জেডএস