স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে ব্যবসায়ী লালচাঁদ ওরফে সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভ্রান্তিকর তথ্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ঘটনার দ্রুত তদন্ত চলছে এবং জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনার অঙ্গীকার জানিয়েছে এ বাহিনী।
ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান শনিবার (১২ জুলাই) রাতে এক বার্তায় জানান, হত্যাকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাৎক্ষণিকভাবে মূল অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান মহিনকে হেফাজতে নেওয়া হয় এবং তার দেওয়া তথ্যে অপর অভিযুক্ত তারেক রহমান রবিনকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে, যা অপরাপর জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে সহায়ক হচ্ছে।
তবে ডিএমপি দুঃখ প্রকাশ করে জানায়, সামাজিক মাধ্যমে পুলিশের তৎপরতা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, যা তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। এটি মোটেই কাম্য নয়।
ডিএমপি সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচারে যুক্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, মামলার সুষ্ঠু তদন্তে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। খুনিরা যে দলেরই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রত্যেক অপরাধীকেই আইনের আওতায় আনা হবে।
এজেডএস/এমজে