ইচ্ছেঘুড়ি
ঢাকা: বৈচিত্র্যময় আমাদের প্রাণীজগৎ। অগণিত তাদের সংখ্যা, বিস্ময়কর তাদের গঠন, অদ্ভুত তাদের আচরণ। আজ তোমাদের জানাব গরু, জিরাফ ও বিড়াল
ছোট্ট বেলার দুখু মিয়ামহান জাতীয় কবিফুল পাখি কমল শিশুরহৃদয়ে তুমি ছবি।কাঠবিড়ালি খুকুর সাথেছিলো তোমার খেলা।রোজ প্রভাতে আলোয়
সাম্যের কবি তুমিবিদ্রোহী বীরপ্রেম ভালোবাসা ছিলোহৃদয়ে নিবিড়।চেতনায় ঢেউ তুলেসদা নজরুলব্রিটিশের মসনদেফুটিয়েছে হুল! বাংলাদেশ সময়:
বিখ্যাত ব্যক্তিদের পোর্ট্রেইট আঁকেন অনেক শিল্পীই। কিন্তু ডিটো ভন টিজ নামে পরিচিত শিল্পীটির পোর্ট্রেইট আঁকার ধরনটা বোধহয় কারো
১.তমালের মন খারাপ।একটা লাল রঙের বড় গাড়ি দাঁড়িয়ে হোটেলের সামনে। পেছনে একটা অ্যাম্বুলেন্স। সেটা পো পো আওয়াজ না করে চুপচাপ দাঁড়িয়ে
লাল সবুজের অঙ্গজুড়েআমার বাংলাদেশআকাশ বাতাস পাহাড় নদীরহরেক রকম বেশ।নদীর কূলে বটের মূলে হাজার পথিক বসেদূর হয়ে যায় ক্লান্ত
দুইটি টাকা হাতে এলেএকটিতে নাও ফুলমনের থেকে দূর করে তাসকল বিষাদ-ভুল।ফুল শিশু আর গানকে যে নাবাসতে জানে ভালোতার দ্বারা কি সমাজ
কাজী নজরুল ইসলাম। আমাদের জাতীয় কবি। বই, পত্রিকা, টেলিভিশনে অনেকবার তার কথা পড়েছ, দেখেছ। তার লেখাগুলোর সঙ্গেও নিশ্চয়ই তোমরা পরিচিত।
গাছেরা যে কীভাবে কাঁদে আমি জানি না। আমার দাদু আখরেম, তিনিই প্রথম আমাকে দেখিয়েছিলেন গাছেরা কীভাবে কাঁদে।এটা ছিল অক্টোবরের শেষ।
অদ্ভুত এক দেশ অবিরাম যেথা ঘটনার ঘটা চেতনার উন্মেষ,এই মুহূর্তে অধো ও ঊর্ধ্বে বৃষ্টির ধারা বহে; পরক্ষণে তা রুদ্র আবার দূরন্ত
দুই সন্তান দুলাল ও শানুকে নিয়ে সখিনার সংসার। একে তো দারিদ্র্য। এ দারিদ্র্যকে আরো কঠোরভাবে সংসারে পুঁতে রেখে চলে গেছে দুলালের বাবা।
ভূতের নাকি জ্বর হয়েছেভূত হয়েছে কাবুতাই না শুনে তাধীন নাচেছোট্ট আরাফ বাবু!ভূতটা নাকি দুষ্টু অতিসবার করে ক্ষতি জ্বরের জন্য
তুমি কী মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা শব্দগুলোর সঙ্গে পরিচিত? আচ্ছা, যদি পরিচিত নাও হও, Aurora শব্দটা শুনেছ নিশ্চয়ই? মেরুজ্যোতি আর মেরুপ্রভা
ক্যারেন খুব গরিব একজন মেয়ে। তার জুতা নেই। হাঁটে খালি পায়ে। একদিন এক মহিলা দেখেন রাস্তায় ক্যারেন অসহায়ের মতো পড়ে রয়েছে। দেখে তার খুব
চারদিক থেকে আসছে গুম আর হত্যার খবর। নারায়ণগঞ্জে প্রথমে স্কুল ছাত্র ত্বকি ভাইয়ার অপহরণের খবর এলো। তাকে পাওয়া গেল না-পাওয়া গেল তার
রুতু একটা ছোট্ট পেঁচার নাম। ও ওর মায়ের সঙ্গে একটা গাবগাছে থাকে। গাছটাতেই ওদের বাসা। রুতু ভীষণ লক্ষ্মী মেয়ে। মামণির সব কথা শোনে।
মায়ের মতো এতো আপনএই দুনিয়ায় আর নেই,মায়ের জন্য আলাদা কোনোদিন ও ক্ষণ বার নেই।সন্তানের জন্য মায়েরবন্ধ কোনো দ্বার নেই,জগৎ জোড়া
ইচ্ছেটা খোকার ঘুড়ি হয়ে আকাশে ওড়ে ওইমেঘাকাশে খুঁজছে সেটা, কী যেন পই পই,মেঘবালিকার বাড়ি কোথা? কোথা যে তার বাস?ইচ্ছে খোকার তারি সাথে
ভোর বিহানে যায় যে ছুটেঠিকা কাজে মা,আমি তখন ছেঁড়া কাঁথায়ঘুমই ভাঙে না।বেড়ার ফাঁকে রোদের আলোদেয় ভাঙিয়ে ঘুম,খুঁজে ফিরি মায়ের পরশআদর
মায়ের কাছে জীবন পেলাম আমিমায়ের চেয়ে কে আছে আর দামী?সারাটা দিন মা’ই থাকে সন্তানদের পিছেমাকে ছাড়া জীবনখানা ষোল আনাই মিছে।কোথায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন