ইচ্ছেঘুড়ি
এসব কি হচ্ছে? নিজের চোখকেই বিশ্বেস হয় না তপুর। তার চেহারাটা ছোট মাসীর মতোই। কিন্তু ভীষণ মোটা। আর ঘাটলার শেষ দুটো সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে
নতুন বছর মনের আলোনতুন বছর নিয়ে আসুকনতুন দিনের আলো,সেই আলোতে সবাই ভাসুকমুছে মনের কালো।নতুন বছর নিয়ে আসুকসকল কিছু ভালো,সেই ভালোতে
বৈশাখেবৈশাখে সখির চোখেপাতায় পাতায় কাজল টানবৈশাখে প্রাণের ছোঁয়ায়চারিদিকে খুশির বান।বৈশাখে উদাসভূমিজলশূন্য নদীর চরবৈশাখে
ওরা দুই বোন। বেড়াতে গেল জাপান। ওদের বাবা স্কলারশিপ নিয়ে পড়ছেন সেখানে। বাবা যাওয়ার কিছুদিন পর দু’বোন গেল মায়ের সঙ্গে। দেশের
ধরো তুমি হেঁটে যাচ্ছ। হঠাৎ চোখে পড়ল তোমার সামনেই বিশাল এক বন। কিন্তু বনটা বেশ অদ্ভুত। সেখানে কোনো গাছ নেই, আছে শুধুই পাথর। সেই
ধরো তুমি হেঁটে যাচ্ছ। হঠাৎ চোখে পড়ল তোমার সামনেই বিশাল এক বন। কিন্তু বনটা বেশ অদ্ভুত। সেখানে কোনো গাছ নেই, আছে শুধুই পাথর। সেই
বাংলা নববর্ষ। বাঙালির প্রাণের উৎসব। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের প্রথম দিনে নানা আয়োজনে আমরা বরণ করি নতুন বছরকে। ব্যস্ততাকে দূরে ঠেলে
বন্ধুরা তোমরা নিশ্চয় সাইন্স ফিকশন পড়তে খুব ভালোবাস। কিন্তু তোমরা কি জানো বাংলা সাহিত্যে সাইন্স ফিকশনের জন্ম কবে? আজ তোমাদের বাংলা
আমআম হলো ফলের রাজাদেশের সেরা ফলওটক মিষ্টি এই ফলটিসবচাইতে রসালো।কাঁঠালপ্রিয়তি সোনার কাঁঠাল প্রিয়তাই এনেছি কিনেজানবে এটাই জাতীয়
তুমি কি পাখি ভালোবাসো? তাহলে বরং আজকে একটা পাখির ছবি এঁকে ফেলো। পাখিটা যেকোনো পাখি হতে পারে, যেকোনো রঙের হতে পারে। কেন আঁকতে বলছি
যা লাগবে তোমারচ্যাপ্টা কাঠি (আইসক্রিমের কাঠি হলেই চলবে), রং, তুলি, বোতাম, পুঁথি, প্লাস্টিকের চোখ, ক্র্যাফট ফোম।যেভাবে করবে# প্রথমেই
রূপকথার জগতে এক অনবদ্য নাম হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসেন। তিনি কিন্তু কোনো রূপকথার গল্পের চরিত্র নন, বরং তোমাদের অনেক প্রিয়
চলতে ফিরতে কে যেন আমাকে অনুসরণ করে। মনে হয় আমার পিছনে পিছনে আসছে। পিছন ঘুরে তাকালেই দেখি আমার পিছনে সাধারণ মানুষ ছাড়া আর কেউ নেই। তবে
চারিদিকে হাসে যদিনানান রকম ফুল-বসন্তকে চিনে নিতেকোরো নাকো ভুল।হরহামেশাই শুনতে পাবেকোকিল গাছের ডালে,বাজায় যেন মধুর বাঁশিকুহু কুহু
মেঘভাঙা রোদ আকাশে ওই খেলছে লুকোচুরি, রোদের সাথে পাল্লা দিলো হাজার রঙের ঘুড়ি। ঘুড়ির সাজে আকাশটাতে রঙের ছড়াছড়ি, তাদের দেখে সঙ্গী
তুমি কী বই পড়তে পছন্দ কর? বই পড়া কিন্তু খুব ভালো অভ্যেস। আর তোমাদের উপযোগী বই কিন্তু একেবারে কম নেই। শুধু দেশে নয়, বিশ্বসাহিত্যে
পানির রং কী? এ প্রশ্ন শুনে নিশ্চয়ই তুমি হেসে বলবে, দূর! পানির আবার রং থাকে নাকি? পানি তো বর্ণহীন। হ্যাঁ, পানির কোনো রং নেই বটে, তবে হ্রদ,
গুলির শব্দে হোসেনের ঘুম ভেঙে যায়। শব্দটা কোন দিক থেকে আসছে শুনতে চেষ্টা করে। কিন্তু ঠিক বুঝতে পারে না। আবার গুলির শব্দ। লাফিয়ে ওঠে
স্বাধীনতার জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে হেসেসারা জীবন সবাই তাদের যাই যে ভালোবেসে,লাল সবুজের যে পতাকা গর্বে ধরি হাতেবীর শহীদের স্মৃতির
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অনুপ্রেরণা। আর সেজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে ১৯৭১ এর স্মৃতি সংরক্ষণে নির্মিত হয়েছে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন