রোববার (৩১ ডিসেম্বর) রাত ৮টা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশের সবগুলো পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বহিরাগতদের গাড়ি, রিকশাসহ সকল ধরনের যানবাহন বের করে দেওয়া হয়।
রাত ৮টার পর থেকে বিশ্ববিদালয় এলাকা ছেড়ে চলে যেতে পুলিশ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানিয়ে মাইকিং করতে দেখা গেছে।
শাহবাগ এলাকায় দেখা গেছে, ঢাবি এলাকার প্রবেশ মুখের সড়কটির বেশিরভাগ অংশ ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ঢাবির আইডি কার্ড দেখে পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তল্লাশির পর সবাইকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।
টিএসসি এলাকায় সাজোয়া যানসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পাশাপাশি সাদা পোশাকেও পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রস্তুত রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান জানান, থার্টি ফার্স্ট উদযাপন উপলক্ষে ঢাবি এলাকার বিষয়ে আগেই কিছু বিধিনিষেধের কথা জানানো হয়েছিল। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয় হয়েছে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) থার্টি ফার্স্ট উদযাপনে নিরাপত্তা বিষয়ক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ৮টার পর বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। এসব এলাকায় ৮টার পর তল্লাশি চালিয়ে পরিচয় নিশ্চিত হয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৭
পিএম/এমজেএফ