ইচ্ছেঘুড়ি
বিশ্বজুড়ে যখন ফুটবল উন্মাদনা তখন থেমে নেই বাংলাদেশও। বড়দের পাশাপাশি শিশু-কিশোরদেরও কমতি নেই আগ্রহের। শুধু বাড়িতে পতাকা উড়িয়েই
পেলের পাড়ায় বিশ্বকাপখেলতে গেছে মেসিআমরা ওদের সাপোর্ট করিযদিও বাংলাদেশি।ব্রাজিল নাকি আর্জেন্টিনাদল যে কোনটা সেরাতর্ক আর বিতর্ক
আর নয় শিশু শ্রমশিশুকে ক্যান খাটাও তুমিশিশুকে দাও খেলনাহতে পারে গরীব সেতোশিশুতো নয় ফেলনা।এসো আমার দেশটা গড়িবানাই শিশুর
আমার ঘরে চাঁদের হাসিসোনামণির মুখে;হীরের দ্যুতির মতো আলোছড়ায় মহা সুখে।কে বলেছে সুখ নাই-রেএই ধরাতে হায়;অবুঝ শিশুর ঐ আদলেদুঃখ
অবসর সময়ে ঘরে বসে বইপড়া ছাড়াও করতে পারো নানা ধরনের হাতের কাজ। এই যেমন ধরো লণ্ঠন। নিশ্চয় তুমি পড়ার সময় বিদ্যুৎ চলে এটা ব্যবহার করো।
সাদিয়া ভার্সিটি থেকে এসে বিরক্তি নিয়ে কলিংবেল বাজিয়েই যাচ্ছে কিন্তু ভেতর থেকে দরজা খোলার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারিতে শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী শিশু চিত্র প্রদর্শনী। ‘বৈশাখে
বর্ষাকাল। দু’দিনের টানা বৃষ্টিতে পথ, ঘাট, মাঠ পানিতে একাকার। ঘর থেকে বের হওয়ার উপায় নেই। কখনও মুষলধারে, কখনও-বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
বাজেটে নেই চমকদাম বৃদ্ধির ধমক।দাম কমবে তেলেরবাড়বে গতি রেলের।বেতন ভাতা আয়বাড়ুক সবাই চায়।ব্যয় বাড়বে সাথেঅবকাঠামোতে।বাজেট কি আর
ঢাকা: শিশুদের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে গড়ে তুলতে সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী
১.ভুবন জুড়ে আলোড়নবদলে জলবায়ুপরিবেশের বিপর্যয়েযাচ্ছে কমে আয়ু।২.বৃষ্টিপাত যাচ্ছে কমেদিচ্ছে দেখা খরাক্ষয়ক্ষতিতে গাছপালা আরজমিও সব
কাকে বলে টাইগারবুঝে গেছি ঠিকশারুখের মুখে তাইহাসি ফিক ফিক!সাবাস সাকিব ভাইসাবাস সাবাসএই জয় নয়নতুন আভাস!বাংলাদেশ সময়: ১১৫২ ঘণ্টা, জুন
পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েই বেঁচে থাকতে হয় সব প্রাণীকে। কিন্তু তাই বলে কাক হ্যাঙ্গার দিয়ে বাসা বানাতে শুরু করবে!হ্যাঁ। এমনটাই
এক দেশে ছিল এক রাজা। রাজার ছিল সব অদ্ভুত ইচ্ছা। আপন খেয়ালে করতেন সব কাজকর্ম। এই যেমন রাজার একবার ইচ্ছে হলো একটি মাছিকে নিয়ে খেলবেন
আড়মোড়া ভেঙে বলেছোট এক মুক্তো,মায়ের স্নেহ মতোঝিনুকের বুক তো!এই ছেড়ে যাবো নাআর কোনো গল্পেই,নাই দেখি পৃথিবীকেখুশি আমি অল্পেই।তক্ষুণি
আঁকাবাঁকা পথ আর ফসলি মাঠ পাড়ি দিতে দিতে সূর্য এখন ঠিক মাথার উপর। নাতির মাথায় একটা তরমুজ তুলে দিয়ে ফুলজান বানু
ধ্যুৎতারি ছাই ছুটির দিনে ভাল্লাগে না কিছুসকাল থেকেই মামনিটা নেয় যে শুধু পিছু।উপচে পড়ে প্রাতরাশে দুধ- রুটি আর কলাগিলতে গেলেই বিষম যে
রবিবার সকাল বেলা। কাগজ কলম নিয়ে লেখার টেবিলে বসেছি। কী নিয়ে লিখবো ভাবতে ভাবতে তন্দ্রার মতো এলো। মাথাটা টেবিলে কাগজের উপর রাখলাম।
মায়ের কাছে জীবন পেলামপেলাম মানবসত্তাতাই প্রয়োজন সবার আগেমায়ের নিরাপত্তা।অসুখ বিসুখ আশঙ্কা সবথাকুক মায়ের দূরেমা-ই থাকুক
অলিগলিতে ভূতরা নাচেযার যা খুশি মতো,বাজারে এখন ডিজিটাল ভূতপেতনি শত শত।ভূতরূপি যারা পিশাচতারা নিচ্ছে কেড়ে জীবন,অহরহ গুম খুনের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন