ঢাকা: গাঢ় নীল আলো ডায়োডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে উজ্জ্বল সাদা আলোতে পরিণত হওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য এ বছর পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ইসামু আকাশাকি, হিরোশি আমানো ও সুজি নাকামুরা।
মঙ্গলবার সুইডেনের স্থানীয় সময় বেলা পৌনে ১২টার (বাংলাদেশ সময় ১৫৪৫) কিছু সময় পর স্টকহোমের কারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটে সাংবাদিকদের সামনে নোবেলজয়ী এ তিনজনের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
২০১৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীরা হলেন- বৃটেনের পিটার হিগস (৮৪) ও বেলজিয়ামের ফ্রাঁসোয়া ইংলার্ট (৮০)। ‘হিগস বোসন’ থিওরির ওপর তাদের কাজের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
মস্তিষ্কে কোষের গঠন নির্ধারণের পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য এ বছর চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পান জন ও’কিফ, মে-ব্রিট মোসার ও অ্যাডভার্ড আই. মোসার।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল ১৮৯৫ সালে তার উপার্জিত অর্থ প্রদানের জন্য একটি উইল করে যান।
এরপর ১৯০১ সাল থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কার প্রদান করে আসছে নোবেল কমিটি। নরওয়ের রাজধানী অসলো থেকে শুধু শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। বাকি পুরস্কার ঘোষণা ও প্রদান করা হয় সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে।
গবেষণা, উদ্ভাবন ও মানবতার কল্যাণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মোট ছয়টি শাখায় নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। শাখাগুলো হল পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য এবং শান্তি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৪