ভারতের অন্যতম শীর্ষ শিল্প-বাণিজ্য গোষ্ঠী টাটা সন্সের সাবেক চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির দুর্ঘটনাগ্রস্ত মার্সিডিজ গাড়িতে যাত্রী সুরক্ষায় মোট সাতটি এয়ারব্যাগ ছিল। তাই এমন দুর্ঘটনায় প্রশ্ন ওঠেছে।
এদিকে দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি থেকে বুধবার (০৭ সেপ্টেম্বর) ‘ভেহিকল ডাটা’ সংগ্রহ করেছে গাড়িটির নির্মাতা সংস্থা মার্সিডিজ। দুর্ঘটনার কারণ জানতে ওই সাংকেতিক তথ্য বিশ্লেষণ করা হবে বলে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে।
জার্মানির খ্যাতনামা গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, পুলিশ ঘটনাটির যে তদন্ত করছে তার সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করছে তারা। পাশাপাশি নিজেরাও দুর্ঘটনার কারণ খোঁজার চেষ্টা করছে।
সাইরাস মিস্ত্রি মার্সিডিজের ২০১৭ সালের মডেল জিএলসি ২২০ডি ৪ ম্যাটিক-এ চড়ে ভ্রমণ করছিলেন। পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, হাইওয়ে ধরে গাড়িটি ছুটছিল ১৩৫ কিলোমিটার গতিতে। পেছনের সিটের যাত্রীদের কেউ-ই সিটবেল্ট পরে ছিলেন না। তবে মার্সিডিজের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার আরও ব্যবস্থা ছিল ওই গাড়িতে।
ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, ওই মডেলের গাড়িতে যাত্রী সুরক্ষায় মোট সাতটি এয়ারব্যাগ থাকে।
মহারাষ্ট্রের কোঙ্কন রেঞ্জের পুলিশের আইজি সঞ্জয় মোহিতে জানিয়েছেন, গাড়িটির টায়ার প্রেশার এবং ব্রেক ফ্লুইডের স্তর দুর্ঘটনার আগে কী অবস্থায় ছিল, তা-ও পরীক্ষা করে দেখা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৭, ২০২২
এসএ