জেরুজালেম: ওয়াশিংটনে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উদ্যোগে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দপ্তরে এই ঐতিহাসিক আলোচনার আয়োজন করা হয়েছে।
১৯৯১, নভেম্বর ০১: শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য মাদ্রিদ পিস কনফারেন্সে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়।
১৯৯৩, সেপ্টেম্বর ১৩: অসলোতে কয়েক মাসের গোপন বৈঠকের পর ইসরায়েল ও পিএলও (প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন) স্বায়ত্বশাসনের ওপর ডিক্লেয়ারেশন অব প্রিন্সিপল (মূলনীতি বিষয়ক ঘোষণা)-এ স্বাক্ষর করে।
১৯৯৪, মে ০৪: কায়রোতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইসহাক রাবিন ও ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাত স্বায়ত্বশাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
২০০০, জুলাই ১১-২৫: মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাকের মধ্যে আলোচনার আয়োজন করেন। ক্যাম্প ডেভিডে আয়োজিত আলোচনার বিষয় জেরুজালেম ও ফিলিস্তিনের শরণার্থী।
২০০১, জানুয়ারি ০১: মিশরের তাবায় অনুষ্ঠিত শান্তি আলোচনা ব্যর্থ।
২০০৩, জুন ০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আরিয়েল শ্যারন ও ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ২০০৫ সালের মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণা করেন। জর্দানের আকাবা শহরে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
২০০৫, ফেব্রুয়ারি ০২: শ্যারন ও আব্বাস মিশরের শারম-আল-শেইখে বৈঠক করেন এবং শত্রুতা বন্ধের ঘোষণা দেন।
২০০৭, নভেম্বর ২৭: আব্বাস ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমারর্ত মেরিল্যান্ডের আনাপোলিসে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করেন।