মুক্তমত
শব্দ মাত্র দুটি। আর অক্ষর তা-ও সর্বসাকুল্যে দু’টি। শব্দ দু’টির ব্যবহারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে এর আবেদন ও গভীরতা। মানব-হৃদয়ের মূলে
আইওয়ার একটা গরুর খামারে বেড়ে উঠেছি আমি। আর এই বড় হয়ে ওঠার দিনগুলো কেটেছে আমার গরুর দুধ দুইয়ে, শূকরদের খাইয়ে, এবং ভুট্টা, যব আর বাড়ির
অন্ধকারে ছিলো সমাজআলোর রেখা দিলেদুষ্ট লোকের নষ্ট লোকেরচমকিয়েছো পিলে!কী তুলনা দেব তোমায়তুমি মহীয়সীতুমি এখন তারার সাথেআলো ছড়ায়
কবি জীবনানন্দ দাশের পদবী হচ্ছে দাশ, দাস নয়। তার পদবীর বানানে শ হয়, স নয়। যারা জীবনানন্দের মহাভক্ত তাদের সাধারণত এই বিষয়টাতে খুব একটা
জ্যোতিষ বললেন, মন্ত্রী মহোদয় ক্ষমতা ছাড়ার দুই মাসের মধ্যে জেলে যাবেন। শুধু জেলে যাবেন না, সেখানে বছর দুয়েক থাকতেও হতে পারে।
১.আমি যখন খুব ছোটো তখন একদিন আমার বাবা আমার হাত দেখে বললেন, ‘তুই আশি বছর বাঁচবি’। শুনে আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো, কী সর্বনাশ! মাত্র
ঢাকা: কোন ব্যক্তির শরীরের কোন অংশ যখন স্বাভাবিকভাবে কাজ করে না তখন আমরা তাকে প্রতিবন্ধী বলি। হতে পারে সে বাকপ্রতিবন্ধী, দৃষ্টি
প্রায়শ আমি গ্রামে যাই। ওখানকার মানুষ, ওখানকার মেঠোপথ, সবুজ গাছগাছালি, পাখিদের কুঞ্জন ভীষণ ভালো লাগে আমার! ওদের সহজ-সরলতা, আতিথেয়তা
৯ ডিসেম্বর। ফরিদপুরের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এ দিনটি অবিস্মরণীয়। ১৯৭১ সালের এ দিনটিতে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে সম্মুখ সমরে শহীদ
অবশেষে কলম আমাকে ধরতেই হল। ফেসবুকে প্রকাশিত নীচের ছবিগুলো দেখে মন্তব্য করেছিলাম, ‘ছবি ১ (উপরের বাম দিক) দেখে বলা যায়, এটা একটা
সম্প্রতি কানাডার বিশ্বখ্যাত একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান তাদের গ্লোবাল সার্ভিস লোকেশন ইনডেক্সে আউটসোর্সিংসহ খুবই আকর্ষণীয় ও লাভজনক
কলকাতায় ছিলেন এক পাগলা সাহেব। নাম ছিলো তাঁর জেমস অগাস্টাস হিকি। একজন আইরিশম্যান তিনি।এই পাগলা সাহেব, ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় কাজ
খবরটা বেশ কিছুদিন আগের। যেমন বেদনাদায়ক, তেমনি উদ্বেগের। ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া এক ছেলে ফেসবুকের মাধ্যমে মেয়েদের সঙ্গে প্রথমে
মাঝেমধ্যে দুই একটা রবীন্দ্র সংগীত শুনলেও উচ্চাঙ্গ সংগীত বলতে আমার কাছে লম্বা দমে সুর তারায় চরিয়ে রাখা ছাড়া কোনো অর্থ বহন করে না। আর
সময়টা ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসের। মধ্য দুপুরে ঢাকা ক্লাবে একাকী বসে আছি। যে কোনো কারণে এক কঠিন দহনে বুকভাঙা কষ্টে ছিলাম। এলোমেলো
কাইয়ুম চৌধুরী বাংলাদেশের চিত্রশিল্পের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছেন। এটার বড় কারণ হলো, একটি দেশের শিল্পকে
বাংলাদেশের টেলিকমিউনিকেশন খাতে অসামান্য সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘জাতিসংঘের সাউথ সাউথ কো-অপারেশন
সুনামগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে এক তরুণী সপ্তাহ খানেক আগে ইনবক্স করেছেন। তার ছোট ভাইয়ের পিএসসি পরীক্ষা। তিনিই তাকে পড়ান।
নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত সার্কভুক রাষ্ট্রগুলো থেকে আমদানি বাড়ানোকে গুরুত্ব দিতে যাচ্ছে। ভারত যেসব পণ্যের আমদানি করে থাকে
ঢাকা: টাঙ্গাইলের সিদ্দিকী পরিবারের সঙ্গে আমার অনেক দিনের একটা সম্পর্ক। ছোটবেলা থেকে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর গুণমুগ্ধ ভক্ত ছিলাম।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন